“যদি ঐ রাত্রি উদযাপনকারী তাবেয়ীনদের পক্ষে কোন দলীল থাকত, তাহলে তারা তা অবশ্যই পেশ করে তাদের কর্মকা-ের যথার্থতা প্রমাণ করার চেষ্টা করতেন, অথচ এরকম করেছেন বলে প্রমাণিত হয়নি।” নাউজুবিল্লাহ!
পবিত্র শব ই বরাত এর বিরোধিতাকারীরা চরম গোমরাহ ও কাট্টা কাফির। পবিত্র শব ই বরাত এর বিরোধীদের এক কোটি টাকার প্রকাশ্য বাহাছের চ্যালেঞ্জ {০১৭৫৪-৯৭৫৪৩৩}
Total Pageviews
Saturday, July 16, 2011
একমাত্র চরিত্রহীন গুমরাহ মনুষ্য শয়তানরাই পবিত্র শব-ই-বরাত এর বিরোধীতা করে থাকে - ৯
পবিত্র শবে বরাত যা পবিত্র কুরআন শরীফ এ “লাইলাতুম্ মুবারকা” এবং হাদীস শরীফ এ “লাইলাতুন্ নিছফি মিন শাবান” শব্দে এসেছে এর বিরোধীতায় সৌদী ওহাবী গং এবং তাদের বদ আক্বীদার অনুসারী দেশী বিদেশী উলামায়ে ছু গং এমনসব কথা বার্তা বলছে, লিখালিখি করছে যা তাদেরকে কাট্টা মালাউন ইবলিশ শয়তানের খাস শাগরীদ হিসেবে প্রতিষ্ঠিত করছে। যেমন সৌদী ওহাবীদের কানা দাজ্জাল হিসেবে কুখ্যাত মূফতে ইবনে বাজের এদেশীয় শিষ্য লিখেছে-
“যদি ঐ রাত্রি উদযাপনকারী তাবেয়ীনদের পক্ষে কোন দলীল থাকত, তাহলে তারা তা অবশ্যই পেশ করে তাদের কর্মকা-ের যথার্থতা প্রমাণ করার চেষ্টা করতেন, অথচ এরকম করেছেন বলে প্রমাণিত হয়নি।” নাউজুবিল্লাহ!
দেখুন! ওহাবী মনুষ্য শয়তানগুলো কি মারাতœক অপবাদ আরোপ করছে উম্মাহর সর্বশ্রেষ্ঠ আলিম হযরত তাবেয়ীন রহমাতুল্লাহি আলাইহিম উনাদের প্রতি। উনারা নাকি পবিত্র শবে বরাতে বিনা দলীলে আমল করেছেন। তার মানে ঐ জামানায় উনারা পবিত্র কুরআন শরীফ সুন্নাহ শরীফ ছাড়াই নিজেরা মনগড়া বানিয়ে বানিয়ে ইবাদত বন্দেগী করতেন? নাউজুবিল্লাহ! এক্ষেত্রে আমাদের পরিষ্কার জবাব হলো, যদি এটা ঐতিহাসিকভাবে প্রমানিত হয় অর্থাৎ মাশহুর হয় যে, খায়রুল কুরুনের উম্মাহর সর্বশ্রেষ্ঠ আলিম হযরত তাবেয়ীন রহমাতুল্লাহি আলাইহিমগন পবিত্র শবে বরাত বা অন্য কোন উপলক্ষে কোন ইবাদত বা আমল করেছেন তবে পরবর্তী উম্মাহর জন্য ঐ বিষয়ে পবিত্র র্কুআন শরীফ বা হাদীস শরীফ-এ কোন দলীল আছে কিনা এটা জানা বা জানার চেষ্টা করা মোটেও জরুরী নয়। কেননা উনাদের আক্বীদা আমলই পরবর্তী উম্মাহর জন্য দলীল হিসেবে যথেষ্ট- এটাই শরীয়াসম্মত ফায়সালা। ওহাবী বিদয়াতীরা নিজেরাই স্বীকার করেছে তাবেয়ীন রহমাতুল্লাহি আলাইহিমগন উনাদের বিশাল এক জামায়াত (মূলত; প্রত্যেকেই) পবিত্র শবে বরাত ইবাদত বন্দেগীর মাধ্যমে উদযাপন করেছেন। তাহলে তো একটি কথা পরিষ্কার, সলফে সালেহীনদের আমলের মাঝে যে বিষয়টির দলীল রয়েছে সেটা মোটেও বিদয়াত নয়। এখন তাহলে ওহাবীরাই বলুক, হারাম ছবি তোলা, ভিডিও করা, ইসলাম ছেড়ে তন্ত্র করা, ইহুদী মুশরিকদের সাথে বন্ধুত্ব করা,বেপর্দা হওয়া, সুনির্দিষ্ট তারিখে সৌদীতে জাতীয় দিবস উদযাপন করা, নৃত্য করা এগুলোর শরয়ী ভিত্তি কি? তারা যদি মনূষ্য নামক গুমরাহ ্ইবলিশ শয়তান না হয়ে থাকে তবে অবিলম্বে উম্মাহর নিকট এসব কর্মকান্ডের যর্থাথতার শরয়ী দলীল প্রমান পেশ করুক। নিজেরা অপকর্মের মাঝে লিপ্ত থেকে গোটা মিল্লাতকেও অপকর্মের মাঝে লিপ্ত করানোর অপচেষ্টা মালাউন ইবলিশ শয়তানই করে থাকে।
“যদি ঐ রাত্রি উদযাপনকারী তাবেয়ীনদের পক্ষে কোন দলীল থাকত, তাহলে তারা তা অবশ্যই পেশ করে তাদের কর্মকা-ের যথার্থতা প্রমাণ করার চেষ্টা করতেন, অথচ এরকম করেছেন বলে প্রমাণিত হয়নি।” নাউজুবিল্লাহ!
Subscribe to:
Post Comments (Atom)
No comments:
Post a Comment