Total Pageviews

Wednesday, June 27, 2012

পবিত্র শবে বরাত উপলক্ষে বাংলাদেশসহ প্রত্যেক মুসলিম অমুসলিম দেশের সরকারের উচিত কমপক্ষে ৩ দিন বাধ্যতামূলক ছুটি ঘোষণা করা।


কারণ বরাত-এর রাত হচ্ছে সমস্ত জ্বিন ও ইনসানের ইহকাল ও পরকালে কামিয়াবী হাছিলের মাধ্যম বা উসীলা।
তাই শবে বরাত-এর ফযীলত সম্পর্কে স্বয়ং মহান আল্লাহ পাক তিনি ইরশাদ করেন, ‘নিশ্চয়ই আমি বরকতময় রজনীতে (শবে বরাতে) কুরআন শরীফ নাযিল করেছি অর্থাৎ নাযিল করার সিদ্ধান্ত নিয়েছি।’
আর নূরে মুজাসসাম, হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম তিনি ইরশাদ করেন, ‘যখন অর্ধ শা’বানের রাত্রি অর্থাৎ শবে বরাত উপস্থিত হবে তখন তোমরা উক্ত রাত্রিতে নামায আদায় করবে এবং দিনে রোযা রাখবে।’
এ বছরের জন্য আগামী ৭ই ছানী-১৩৮০ শামসী সন, ৫ই জুলাই-২০১২ ঈসায়ী সন, ইয়াওমুল খামীসি বা বৃহস্পতিবার দিবাগত রাত অর্থাৎ লাইলাতুল জুমুয়া বা জুমুয়াবার রাত-ই হচ্ছে পবিত্র ‘শবে বরাত’।

Sunday, June 24, 2012

প্রসঙ্গ: শব ই বরাত : আক্বীদা, আমল ও সংশ্লিষ্ট আলোচনা ( একটি দলীল ভিত্তিক আর্টিকেল)



শবে বরাত কি?

শবে বরাত হচ্ছে ইসলামের বিশেষ রাত্রিসমূহের মধ্যে একটি রাত্র। যা শা’বানের চৌদ্দ তারিখ দিবাগত রাত্রিতে হয়ে থাকে। শবে বরাত-এর অর্থ হচ্ছে ‘মুক্তির রাত’ বা ‘নাজাতের রাত।’
শবে বরাত সম্পর্কে কুরআন শরীফ ও হাদীছ শরীফ- এ বর্ণনা

‘শব’ ফার্সী শব্দ। যার অর্থ হচ্ছে, রাত। আর বরাত আরবী শব্দ যা উর্দূ, ফার্সী, বাংলা ইত্যাদি সব ভাষাতেই ব্যবহার হয়ে থাকে। যার অর্থ ‘মুক্তি’ ও ‘নাজাত’ ইত্যাদি। কুরআন শরীফ ও হাদীছ শরীফ-এর ভাষা যেহেতু আরবী তাই ফার্সী ‘শব’ শব্দটি কুরআন শরীফ ও হাদীছ শরীফ-এ না থাকাটাই স্বাভাবিক।
স্মর্তব্য যে, কুরআন শরীফ-এর ভাষায় ‘শবে বরাতকে’ ‘লাইলাতুম মুবারাকাহ বা বরকতময় রজনী’ এবং হাদীছ শরীফ-এর ভাষায় শবে বরাতকে ‘লাইলাতুন নিছফি মিন শা’বান’ বা শা’বানের চৌদ্দ তারিখ দিবাগত রাত’ বলে উল্লেখ করা হয়েছে।