Total Pageviews

Tuesday, May 6, 2014

নূরে মুজাসসাম, হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম তিনি ইরশাদ করেন, ‘নিশ্চয়ই পাঁচ রাত্রিতে দোয়া নিশ্চিতভাবে কবুল হয়। রজবের প্রথম রাত্র, মধ্য শা’বানের রাত্র বা বরাতের রাত্র, ক্বদরের রাত্র এবং দু’ঈদের দু’রাত্র।’ সুবহানাল্লাহ!






পবিত্র বরাত-এর রাত মুসলমানদের জন্য দোয়া কবুলের খাছ রাত।
পাশাপাশি মাগফিরাত, তওবা, রিযিক এবং হায়াত-মউতের ফায়ছালার রাত।
তবে যারা শরীয়তবিরোধী বা হারাম কাজে মশগুল; তারা সেগুলো থেকে খালিছ তওবা না করলে তাদের কোনো দোয়াই কবুল হবে না এবং শবে বরাতের নিয়ামত তাদের নছীব হবে না।
তাই প্রত্যেকের জন্য দায়িত্ব ও কর্তব্য হচ্ছে- পবিত্র শবে বরাত আসার পূর্বেই সর্বপ্রকার শরীয়তবিরোধী ও হারাম কাজ থেকে খালিছভাবে তওবা-ইস্তিগফার করা আর বাংলাদেশ সরকারসহ প্রত্যেক মুসলিম ও অমুসলিম সরকারের উচিত পবিত্র শবে বরাতের সম্মানার্থে কমপক্ষে তিনদিন বাধ্যতামূলক ছুটি ঘোষণা করা।