SHOB E BARAT
পবিত্র শব ই বরাত এর বিরোধিতাকারীরা চরম গোমরাহ ও কাট্টা কাফির। পবিত্র শব ই বরাত এর বিরোধীদের এক কোটি টাকার প্রকাশ্য বাহাছের চ্যালেঞ্জ {০১৭৫৪-৯৭৫৪৩৩}
Total Pageviews
Friday, June 6, 2014
Tuesday, May 6, 2014
নূরে মুজাসসাম, হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম তিনি ইরশাদ করেন, ‘নিশ্চয়ই পাঁচ রাত্রিতে দোয়া নিশ্চিতভাবে কবুল হয়। রজবের প্রথম রাত্র, মধ্য শা’বানের রাত্র বা বরাতের রাত্র, ক্বদরের রাত্র এবং দু’ঈদের দু’রাত্র।’ সুবহানাল্লাহ!
পবিত্র বরাত-এর রাত মুসলমানদের
জন্য দোয়া কবুলের খাছ রাত।
পাশাপাশি মাগফিরাত, তওবা,
রিযিক এবং হায়াত-মউতের ফায়ছালার রাত।
তবে যারা শরীয়তবিরোধী বা
হারাম কাজে মশগুল; তারা সেগুলো থেকে খালিছ তওবা না করলে তাদের কোনো দোয়াই কবুল হবে
না এবং শবে বরাতের নিয়ামত তাদের নছীব হবে না।
তাই প্রত্যেকের জন্য দায়িত্ব
ও কর্তব্য হচ্ছে- পবিত্র শবে বরাত আসার পূর্বেই সর্বপ্রকার শরীয়তবিরোধী ও হারাম কাজ
থেকে খালিছভাবে তওবা-ইস্তিগফার করা আর বাংলাদেশ সরকারসহ প্রত্যেক মুসলিম ও অমুসলিম
সরকারের উচিত পবিত্র শবে বরাতের সম্মানার্থে কমপক্ষে তিনদিন বাধ্যতামূলক ছুটি ঘোষণা
করা।
Wednesday, June 27, 2012
পবিত্র শবে বরাত উপলক্ষে বাংলাদেশসহ প্রত্যেক মুসলিম অমুসলিম দেশের সরকারের উচিত কমপক্ষে ৩ দিন বাধ্যতামূলক ছুটি ঘোষণা করা।
কারণ বরাত-এর রাত হচ্ছে সমস্ত জ্বিন
ও ইনসানের ইহকাল ও পরকালে কামিয়াবী হাছিলের মাধ্যম বা উসীলা।
তাই শবে বরাত-এর ফযীলত সম্পর্কে
স্বয়ং মহান আল্লাহ পাক তিনি ইরশাদ করেন, ‘নিশ্চয়ই আমি বরকতময় রজনীতে (শবে বরাতে) কুরআন
শরীফ নাযিল করেছি অর্থাৎ নাযিল করার সিদ্ধান্ত নিয়েছি।’
আর নূরে মুজাসসাম, হাবীবুল্লাহ হুযূর
পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম তিনি ইরশাদ করেন, ‘যখন অর্ধ শা’বানের রাত্রি অর্থাৎ
শবে বরাত উপস্থিত হবে তখন তোমরা উক্ত রাত্রিতে নামায আদায় করবে এবং দিনে রোযা রাখবে।’
এ বছরের জন্য আগামী ৭ই ছানী-১৩৮০
শামসী সন, ৫ই জুলাই-২০১২ ঈসায়ী সন, ইয়াওমুল খামীসি বা বৃহস্পতিবার দিবাগত রাত অর্থাৎ
লাইলাতুল জুমুয়া বা জুমুয়াবার রাত-ই হচ্ছে পবিত্র ‘শবে বরাত’।
Sunday, June 24, 2012
প্রসঙ্গ: শব ই বরাত : আক্বীদা, আমল ও সংশ্লিষ্ট আলোচনা ( একটি দলীল ভিত্তিক আর্টিকেল)
শবে বরাত কি?
শবে বরাত হচ্ছে ইসলামের বিশেষ রাত্রিসমূহের
মধ্যে একটি রাত্র। যা শা’বানের চৌদ্দ তারিখ দিবাগত রাত্রিতে হয়ে থাকে। শবে বরাত-এর
অর্থ হচ্ছে ‘মুক্তির রাত’ বা ‘নাজাতের রাত।’
শবে বরাত সম্পর্কে কুরআন শরীফ ও
হাদীছ শরীফ- এ বর্ণনা
‘শব’ ফার্সী শব্দ। যার অর্থ হচ্ছে,
রাত। আর বরাত আরবী শব্দ যা উর্দূ, ফার্সী, বাংলা ইত্যাদি সব ভাষাতেই ব্যবহার হয়ে থাকে।
যার অর্থ ‘মুক্তি’ ও ‘নাজাত’ ইত্যাদি। কুরআন শরীফ ও হাদীছ শরীফ-এর ভাষা যেহেতু আরবী
তাই ফার্সী ‘শব’ শব্দটি কুরআন শরীফ ও হাদীছ শরীফ-এ না থাকাটাই স্বাভাবিক।
স্মর্তব্য যে, কুরআন শরীফ-এর ভাষায়
‘শবে বরাতকে’ ‘লাইলাতুম মুবারাকাহ বা বরকতময় রজনী’ এবং হাদীছ শরীফ-এর ভাষায় শবে বরাতকে
‘লাইলাতুন নিছফি মিন শা’বান’ বা শা’বানের চৌদ্দ তারিখ দিবাগত রাত’ বলে উল্লেখ করা হয়েছে।
Saturday, July 16, 2011
পবিত্র শবে বরাত প্রসঙ্গে দেওবন্দী কওমী আলেমরা কি বলেন, জানা আছে কি? ভন্ড দেওয়ানবাগী ও মাজারপূজারীরাই কি শুধূ শবে বরাত পালন করে?
ইদানিং ইন্টারনেট এর বিভিন্ন সাইট এবং ব্লগে কতিপয় চিহ্নিত ব্লগার ইচ্ছেমত পবিত্র শবে বরাত এর বিরুদ্ধে লিখে যাচ্ছে। যা সৌদী ওহাবী ইবনে বাজ তাদের অনুসারীদের মনগড়া ব্যাখ্যা বিশ্লেষন মাত্র। বিপরীতে আমাদের দেশসহ বিশ্বের বিভিন্নস্থানে যারা শবে বরাত উৎযাপন করেন তাদেরকে ভন্ড দেওয়ানবাগী পীর ও মাজার পূজারীদের অনুসারী বলে প্রচার করা হচ্ছে। এদের এসব প্রতারনাপূর্ন কথাবার্তায় অনেক সাধারন সুন্নী মুসলিম ব্লগার বিভ্রান্ত হয়ে তারা পবিত্র শবে বরাত এর নিয়ামতকে পরিত্যাগ করছে। তাদের সঠিক বুঝের জন্য আমি এখানে বাংলাদেশে দেওবন্দী কওমী আলেমরা এ বৎসর পবিত্র শবে বরাত প্রসঙ্গে কি বলেছেন সেটা উল্লেখ করে প্রশ্ন রাখছি- এরাও কি ভন্ড দেওয়ানবাগী পীর ও মাজারপূজারী কি-না? |
একমাত্র চরিত্রহীন গুমরাহ মনুষ্য শয়তানরাই পবিত্র শব-ই-বরাত এর বিরোধীতা করে থাকে - ১০
পবিত্র শবে বরাত যা পবিত্র কুরআন শরীফ এ “লাইলাতুম্ মুবারকা” এবং হাদীস শরীফ এ “লাইলাতুন্ নিছফি মিন শাবান” শব্দে এসেছে এর বিরোধীতায় সৌদী ওহাবী গং এবং তাদের বদ আক্বীদার অনুসারী দেশী বিদেশী উলামায়ে ছু গং এমনসব কথা বার্তা বলছে, লিখালিখি করছে যা তাদেরকে কাট্টা মালাউন ইবলিশ শয়তানের খাস শাগরীদ হিসেবে প্রতিষ্ঠিত করছে। যেমন সৌদী ওহাবীদের কানা দাজ্জাল হিসেবে কুখ্যাত মূফতে ইবনে বাজের এদেশীয় শিষ্য লিখেছে-
“শুধুমাত্র ইকরিমা থেকে বর্নিত হয়েছে, তিনি বলেন- এ আয়াত দ্বারা (সুরা দুখানের লাইলাতুম মুবারকা শব্দ দ্বারা) শাবানের মধ্য রাত্রিকে বুৃঝানো হয়েছে। এটি একটি অগ্রহনযোগ্য বর্ননা।” নাউজুবিল্লাহ!
“শুধুমাত্র ইকরিমা থেকে বর্নিত হয়েছে, তিনি বলেন- এ আয়াত দ্বারা (সুরা দুখানের লাইলাতুম মুবারকা শব্দ দ্বারা) শাবানের মধ্য রাত্রিকে বুৃঝানো হয়েছে। এটি একটি অগ্রহনযোগ্য বর্ননা।” নাউজুবিল্লাহ!
একমাত্র চরিত্রহীন গুমরাহ মনুষ্য শয়তানরাই পবিত্র শব-ই-বরাত এর বিরোধীতা করে থাকে - ৯
পবিত্র শবে বরাত যা পবিত্র কুরআন শরীফ এ “লাইলাতুম্ মুবারকা” এবং হাদীস শরীফ এ “লাইলাতুন্ নিছফি মিন শাবান” শব্দে এসেছে এর বিরোধীতায় সৌদী ওহাবী গং এবং তাদের বদ আক্বীদার অনুসারী দেশী বিদেশী উলামায়ে ছু গং এমনসব কথা বার্তা বলছে, লিখালিখি করছে যা তাদেরকে কাট্টা মালাউন ইবলিশ শয়তানের খাস শাগরীদ হিসেবে প্রতিষ্ঠিত করছে। যেমন সৌদী ওহাবীদের কানা দাজ্জাল হিসেবে কুখ্যাত মূফতে ইবনে বাজের এদেশীয় শিষ্য লিখেছে-
“যদি ঐ রাত্রি উদযাপনকারী তাবেয়ীনদের পক্ষে কোন দলীল থাকত, তাহলে তারা তা অবশ্যই পেশ করে তাদের কর্মকা-ের যথার্থতা প্রমাণ করার চেষ্টা করতেন, অথচ এরকম করেছেন বলে প্রমাণিত হয়নি।” নাউজুবিল্লাহ!
দেখুন! ওহাবী মনুষ্য শয়তানগুলো কি মারাতœক অপবাদ আরোপ করছে উম্মাহর সর্বশ্রেষ্ঠ আলিম হযরত তাবেয়ীন রহমাতুল্লাহি আলাইহিম উনাদের প্রতি। উনারা নাকি পবিত্র শবে বরাতে বিনা দলীলে আমল করেছেন। তার মানে ঐ জামানায় উনারা পবিত্র কুরআন শরীফ সুন্নাহ শরীফ ছাড়াই নিজেরা মনগড়া বানিয়ে বানিয়ে ইবাদত বন্দেগী করতেন? নাউজুবিল্লাহ! এক্ষেত্রে আমাদের পরিষ্কার জবাব হলো, যদি এটা ঐতিহাসিকভাবে প্রমানিত হয় অর্থাৎ মাশহুর হয় যে, খায়রুল কুরুনের উম্মাহর সর্বশ্রেষ্ঠ আলিম হযরত তাবেয়ীন রহমাতুল্লাহি আলাইহিমগন পবিত্র শবে বরাত বা অন্য কোন উপলক্ষে কোন ইবাদত বা আমল করেছেন তবে পরবর্তী উম্মাহর জন্য ঐ বিষয়ে পবিত্র র্কুআন শরীফ বা হাদীস শরীফ-এ কোন দলীল আছে কিনা এটা জানা বা জানার চেষ্টা করা মোটেও জরুরী নয়। কেননা উনাদের আক্বীদা আমলই পরবর্তী উম্মাহর জন্য দলীল হিসেবে যথেষ্ট- এটাই শরীয়াসম্মত ফায়সালা। ওহাবী বিদয়াতীরা নিজেরাই স্বীকার করেছে তাবেয়ীন রহমাতুল্লাহি আলাইহিমগন উনাদের বিশাল এক জামায়াত (মূলত; প্রত্যেকেই) পবিত্র শবে বরাত ইবাদত বন্দেগীর মাধ্যমে উদযাপন করেছেন। তাহলে তো একটি কথা পরিষ্কার, সলফে সালেহীনদের আমলের মাঝে যে বিষয়টির দলীল রয়েছে সেটা মোটেও বিদয়াত নয়। এখন তাহলে ওহাবীরাই বলুক, হারাম ছবি তোলা, ভিডিও করা, ইসলাম ছেড়ে তন্ত্র করা, ইহুদী মুশরিকদের সাথে বন্ধুত্ব করা,বেপর্দা হওয়া, সুনির্দিষ্ট তারিখে সৌদীতে জাতীয় দিবস উদযাপন করা, নৃত্য করা এগুলোর শরয়ী ভিত্তি কি? তারা যদি মনূষ্য নামক গুমরাহ ্ইবলিশ শয়তান না হয়ে থাকে তবে অবিলম্বে উম্মাহর নিকট এসব কর্মকান্ডের যর্থাথতার শরয়ী দলীল প্রমান পেশ করুক। নিজেরা অপকর্মের মাঝে লিপ্ত থেকে গোটা মিল্লাতকেও অপকর্মের মাঝে লিপ্ত করানোর অপচেষ্টা মালাউন ইবলিশ শয়তানই করে থাকে।
“যদি ঐ রাত্রি উদযাপনকারী তাবেয়ীনদের পক্ষে কোন দলীল থাকত, তাহলে তারা তা অবশ্যই পেশ করে তাদের কর্মকা-ের যথার্থতা প্রমাণ করার চেষ্টা করতেন, অথচ এরকম করেছেন বলে প্রমাণিত হয়নি।” নাউজুবিল্লাহ!
Subscribe to:
Posts (Atom)